এটি প্রাকৃতিক ২০ টি ভেষজ উপাদানসমৃদ্ধ একটি স্বাস্থ্যপরিপূরক, যেটি রক্তের Glucose নিয়ন্ত্রনে সাহায্য করে। ফলে ডায়বেটিসের জন্য আলাদা মেডিসিন নিতে হয়না। যারা ইনসুলিন নেন তাদের ইনসুলিন ব্যবহার আর প্রয়োজন হয়না।
কালমেঘ, তেলাকুচা, সেজনা, তেতুল বীজ, জামবীজ, অশ্বগন্ধা, আমলকী, সোমরাজ, আদা, চিরতা, গুলঞ্ছ, দারুচিনি, গুরমারপাতা, রসুন, মেথি, আলফালফা পাতা, কালোজিরা, নিম, জটামাংসী সহ আরো গুরুত্বপূর্ণ প্রাকৃতিক ভেষজ।
নেট ওজন ৪০০ গ্রাম।
১ গ্লাস নরমাল পানিতে ২ চা চামচ ডায়কেয়ার পাউডার মিশিয়ে সকাল সন্ধ্যা ২ বার খালি পেটে পান করুন।
স্রষ্টা যাকে চান যে কোন সময় সুস্থতা দান করতে পারেন। আমরা সরবোচ্চ ভ্যালু দিয়েছি এই প্রডাক্টে। তবে এটি খাওয়ার ৭ দিনের মধ্যে আপনার ডায়বেটিস সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রনে চলে আসবে ইনশাআল্লাহ।
এটি শরীরে এডজাস্ট হওয়ার জন্য ডায়বেটিসের অন্যান্য মেডিসিনের সাথে মিনিমাম ৭ দিন কন্টিনিউ করবেন। এরপর ঐ মেডিসিনগুলি বা ইনসুলিন ছেড়ে শুধুমাত্র ডায়কেয়ার প্লাস খাবেন। ইনশাআল্লাহ্ আপনি নিজেই পজেটিভ রেজাল্ট দেখবেন।
যদিও এতে থাকা উপাদান সম্পূর্ণ নিরাপদ। এরপরেও আমরা গর্ভবতী মায়েদের খেতে নিষেধ করি। কারন এই সময় তারা প্রচন্ড একটি মানসিক দ্বিধাদ্বন্দে থাকেন।
এতে থাকা ২০ টির অধিক ভেষজ উপাদানের মধ্যে ৯ টি উপাদান কাজ করে শুধু কিডনি ও লিভারের সুরক্ষার জন্য। যেমন কালমেঘ, গুলঞ্, চিরতা, আমলকী,আদা, কালোজিরা, রসুন, অশ্বগন্ধা, দারুচিনি ইত্যাদি। তাই যাদের কিডনি সমস্যা আছে, তারাও খেতে পারবেন।
ডায়কেয়ার প্লাস এমন একটি প্রাকৃতিক ফর্মুলা, যেটি শরীরের ভিতর থেকে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। তবে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় লক্ষ্য শুধু উপসর্গ কমানো নয়, বরং মূল কারণ দূর করা। এজন্য আমাদের বিশেষজ্ঞরা নূন্যতম ৩ মাস নিয়মিত ব্যবহার করার পরামর্শ দেন। এতে করে –প্যানক্রিয়াস শক্তিশালী হয়, ইনসুলিন রেসপন্স উন্নত হয়, ওষুধের উপর নির্ভরতা কমে আসে✅ যেহেতু ১ ফাইল = ১ মাস, তাই কমপক্ষে ৩ ফাইল (৩ মাস) চালানো উচিত, আর কারো যদি সুগার বেশি ওঠানামা করে, সেখানে ৪-৬ মাস চালানো নিরাপদ ও কার্যকর। এতে কোনো ক্ষতিকর কেমিকেল নেয়। তাই দীর্ঘমেয়াদে খাওয়া নিরাপদ, বরং শরীর আরও ব্যালান্সড হয়।
আমাদের আয়ুর্বেদিক বিশেষজ্ঞ টিম বলছেন নিরাময় হবে ইনশাআল্লাহ। কারন উন্নত বিশ্বের ন্যাচারোপ্যাথিক ট্রিট্মেন্টে এটি প্রমাণিত হয়েছে। পাশাপাশি আপনাকে সঠিক ডায়েট, ঘুম, স্ট্রেস কন্ট্রোল ও শরীরচর্চা নিয়মিত করে যেতে হবে। এটি সেবনের পাশাপাশি নিয়ম মেনে চলে আমাদের অনেক রোগীই ওষুধ ছাড়াই সুগারকে নিয়ন্ত্রণে রাখছেন বছরের পর বছর ধরে।