“এক্সিলেন্ট প্রোটিন প্লাস” একটি পুষ্টিকর সাপ্লিমেন্ট যা শরীরের প্রয়োজনীয় প্রোটিন ও অন্যান্য পুষ্টি সরবরাহে সহায়ক। এর উপকারিতা নিম্নরূপ:
- প্রোটিন শরীরের কোষ গঠনে সহায়তা করে এবং দৈনন্দিন কাজে শক্তি সরবরাহ করে। এটি শারীরিক ও মানসিক কর্মক্ষমতা বাড়াতে সহায়ক।
- এই সাপ্লিমেন্ট নিয়মিত সেবনে পেশি গঠন সহজ হয় এবং শরীর সুগঠিত রাখতে সহায়ক। এটি বিশেষত জিম করা বা শারীরিক পরিশ্রম করা ব্যক্তিদের জন্য উপকারী।
- প্রোটিন শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে এবং শরীরকে বিভিন্ন রোগ থেকে সুরক্ষিত রাখে।
- এটি হাড় মজবুত রাখতে এবং হাড়ের ক্ষয় প্রতিরোধে সাহায্য করে।
- প্রোটিন সাপ্লিমেন্ট খাওয়ার ফলে দীর্ঘ সময় ক্ষুধা কম লাগে, যা অতিরিক্ত খাবার খাওয়া নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং ওজন কমাতে সহায়ক।
- প্রোটিন চুল, নখ, এবং ত্বকের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি ত্বক উজ্জ্বল রাখে, চুল পড়া কমায় এবং নখ মজবুত করে।
- শরীরের কোষগুলোর ক্ষতি হলে বা আঘাত পেলে প্রোটিন দ্রুত তা মেরামত করতে সাহায্য করে।
- ক্যান্সার প্রতিরোধক গামা ওরাইজেনেলের মাধ্যমে এন্টি-অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে।
- প্রাকৃতিক ভিটামিন এ, ডি, ওমেগা ৩ ও খনিজ উপাদানে সমৃদ্ধ যা শতভাগ কোলেস্টরেল মুক্ত।
- ফাইবার, ক্যারোটিন্যেড এবং প্রোটিন থাকায় খেলোয়ার, শারীরিক চর্চাকারী (জিম সেন্টার) ডায়বেটিক্স ও হ্রদরোগিদের জন্য বিশেষ খাদ্য পরিপূরক।
- এন্টি মিউটাজেনিক ও ভিটামিন ই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, ওজন নিয়ন্ত্রন করে।
- ওলেইক ও লিনোলিয়াম এসিড নখ ও ত্বক উজ্জ্বল করে।
- অনিদ্রা দূর করে ও ফাইটো নিউট্রিয়েন্ট স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।
- প্রোস্টেট ক্যান্সার ৪৩%, কোলন ক্যান্সার বৃদ্ধির ঝুঁকি কমায়।
- হার্ট ভাল রাখে।
পানীয় তৈরির নিয়মঃ সকালে/সন্ধ্যায় ৩-৪ চা চামচ পাউডার গরম পানি বা দুধের সাথে মিশিয়ে পান করুন।
বিশেষ ঘোষনাঃ এটি সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে তৈরি পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ামুক্ত প্রাকৃতিক ভেষজ খাদ্য পরিপূরক। এটি ঔষধ হিসেবে ব্যবহারের জন্য নয়। এতে ব্যবহৃত উপাদান সমূহ বাংলাদেশ ড্রাগ এডমিনিস্ট্রেশনের আওতামুক্ত।
Reviews
There are no reviews yet.